সম্পাদকীয়
কেউ কি শুনেছে, অপূর্ণ স্বাধীনতার কান্না? দেখেছে কি তাকে? হায়রে স্বাধীনতা! কিছু পদশব্দ মাঝে মাঝেই আশার সঞ্চার জগালেও বরাবরই কেন তা নিরব হয়ে যায়। এর জন্যই কি দেশ স্বাধীন হয়েছিল? পরাধীনতার জিঞ্জির ভেঙ্গে বাংলা মায়ের উদার মুক্ত আকাশে স্বাধীনতার যে গর্বিত পতাকা উড়ানো হয়েছিল ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর, তা কি এই ব্যাধিগ্রস্থ গণতন্ত্রের জন্য? রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র..ইত্যাদি কত তন্ত্রই তো আছে। তবে আছে কি এমন কোন পথ, যে পথে চললে হয়তো স্বধীনতার ৪৬ বছর পর দাড়িয়ে এত বড় দীর্ঘশ্বাস ফেলতে হতো না? দেখতে হতো না সেইসব মানুষদের যাদের আজো দু বেলা না খেয়েই থাকতে হয়? শুনতে হতো না বাল্যবিবাহের স্বীকার সেই মেয়েটির আত্মচিৎকার? ভাবার সময় কি এখনও আসেনি? কিছু মানুষ চাইলেই পারে এজন্য হাল ধরতে হবে এখনই।
এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের এই সংগঠন নিবৃত আলোর শিখা। আর এই সংগঠনের পেছনে যাদের অক্লান্ত প্ররিশ্রম আর অবদান অনস্বীকার্য তারা আমার প্রিয় কাট মানুষ। ধন্যবাদ বা কৃতঙ্গতা নয়, তাদের জন্য রইল হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আজ যারা আছে, কাল তাদের স্থানে নতুনরা আসবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে নিবৃত আলোর শিখা চলবে তার আপন গতিতে। সফলতার গন্ডি পেরিয়ে ক্রমাগত রচিত হবে সফলতার নতুন দিগন্ত। এই শুভ কামনায়.....
এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের এই সংগঠন নিবৃত আলোর শিখা। আর এই সংগঠনের পেছনে যাদের অক্লান্ত প্ররিশ্রম আর অবদান অনস্বীকার্য তারা আমার প্রিয় কাট মানুষ। ধন্যবাদ বা কৃতঙ্গতা নয়, তাদের জন্য রইল হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আজ যারা আছে, কাল তাদের স্থানে নতুনরা আসবে, এটাই স্বাভাবিক। তবে নিবৃত আলোর শিখা চলবে তার আপন গতিতে। সফলতার গন্ডি পেরিয়ে ক্রমাগত রচিত হবে সফলতার নতুন দিগন্ত। এই শুভ কামনায়.....

No comments:
Post a Comment