Wednesday, July 19, 2017

কার্যক্রম পরিচালনার নীতিমালা



ধারা-১:
নাম ও ঠিকানা: এই সংগঠনের নাম হবে wbe„Z Av‡jvi wkLvwbe„Z Av‡jvi wkLv এর কেন্দ্রীয় ঠিকানা হবে- mvBmuv½v, dwi`MÄ, Puv`cyi, বাংলাদেশ |
  †gvevBjt  01853166784  ই-মেইল: nibritoalorsikha@gmail.com
ধারা-২:
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকরূপ দেয়াসহ  সমাজের সকল ক্ষেত্রে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং প্রিয় দেশমাতৃকাকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলাই হবে wbe„Z Av‡jvi wkLvএর মূল লক্ষ্য।
লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য উদ্দেশ্যসমূহ হবে:
ক.    আইনের শাসন, মানবাধিকার সংরক্ষণ, সমতা, ন্যায়-পরায়ণতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা তথা সমাজের সকল স্তরে গণতন্ত্রের চর্চা  নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নাগরিকদের সচেতনসক্রিয়, সোচ্চার ও সংগঠিত করা।
খ.    সংশ্লিষ্ট সকল ক্ষেত্রে কাক্ষিত সংস্কারের লক্ষ্যে জনমত গঠন ও চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীহিসেবে কাজ করা এবং এ সমস্ত ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের নিরীক্ষক ও অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করা।
ধারা-৩:
সংগঠন পরিচালনার মূলনীতি: wbe„Z Av‡jvi wkLvপরিচালনার মূলনীতি হবে দল নিরপেক্ষতা, একতা, সততা, স্বচ্ছতা, সমতা ও অসাম্প্রদায়িকতা।
ধারা-৪:
সদস্য পদ: সমাজের সৎ, আদর্শবান, চিন্তাশীল ও জনকল্যাণে নিবেদিত যে কোনো প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি wbe„Z Av‡jvi wkLvএর সদস্য হতে পারবেন। সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিগণ আগ্রহী হলে wbe„Z Av‡jvi wkLv Gi প্রাথমিক সদস্য হতে পারবেন, তবে কোনো কমিটির পদ গ্রহণ করতে পারবেন না। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যে স্তরে সদস্যপদের আবেদন করবেন, সেই স্তরের কমিটিই তাঁকে সদস্যপদ প্রদান করতে পারবে। যে কোনো প্রাথমিক সদস্য পরবর্তীতে যে কোনো স্তরের কমিটিতে পদ গ্রহণ করতে পারবেন। তবে ঋণ খেলাপী, কর খেলাপী, বিল খেলাপী, কালো টাকার মালিক, ফৌজদারি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত, সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন ব্যক্তি wbe„Z Av‡jvi wkLv সদস্য হতে পারবেন না। wbe„Z Av‡jvi wkLvএর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সদস্যগণকে নির্দিষ্ট হারে বার্ষিক/মাসিক সদস্য ফি প্রদান করতে হবে। wbe„Z Av‡jvi wkLv এর সঙ্গে  সংশ্লিষ্ট সকলেই হবেন স্বেচ্ছাব্রতী।
ধারা-৫.১
জাতীয় কমিটি: জাতীয় কমিটি হবে সংগঠনের সর্বোচ্চ সাংগঠনিক কাঠামো। সংগঠনের মৌলিক নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্তসমূহ এই কমিটিতে গৃহীত হবে
ধারা-৫.2
কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি: সংগঠনের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনাসহ সামগ্রীক কার্যনির্বাহের জন্য মূল উদ্যোগী ভূমিকা ও দায়-দায়িত্ব পালন করবে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি। এই কমিটি সংগঠনের মৌলিক নীতিমালা সমূহের আলোকে সংগঠন পরিচালনার জন্য কর্মকৌশল ও কর্মসূচি নির্ধারণসহ প্রয়োজনীয় দিক-নির্দশেনা প্রদান করতে পারবে। ১ জন সভাপতি, ১ জন সহ-সভাপতি, ১ জন সম্পাদক, ১ জন সহ-সম্পাদক, ১ জন কোষাধ্যক্ষ এবং ১৬ জন নির্বাহি সদস্য সমন্বয়ে সর্বমোট ২১ সদস্য বিশিষ্ট হবে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি।
ধারা-৬:
সদস্যদের দায়-দায়িত্ব: সভাপতি, সংগঠন প্রধান এবং সম্পাদক, নির্বাহী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। সহ-সভাপতি, সভাপতির অনুপস্থিতিতে এবং সহ-সম্পাদক, সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তাদের দায়িত্ব পালন করবেন। কোষাধ্যক্ষ অর্থ সংক্রান্ত হিসাব ও নথিপত্র সংরক্ষণসহ তহবিল পরিচালনার যাবতীয় দায়িত্ব পালন করবেন। সদস্যগণ সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট সকলকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবেন।
ধারা-৭:
আন্তঃকমিটি সম্পর্ক: AvšÍ কমিটি একে অপরের সাথে AvbyôvwbK, সৌহার্দ্যমূলক এবং পারস্পরিক সহযোগিতার উদ্দেশ্যে কার্যকর সম্পর্ক সৃষ্টি করবে। AvšÍ কমিটিwbe„Z Av‡jvi wkLv এর চেতনা, আদর্শ ও নীতির আলোকে স্থানীয় বাস্তবতার নিরিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে। স্থানীয় পর্যায়ে ‘‘wbe„Z Av‡jvi wkLv’-এর কার্যক্রম নিজস্ব পরিকল্পনা, নিজস্ব সম্পদ ও নেতৃত্বে পরিচালিত হবে। m`m¨ c` থেকে মতামত ও পরামর্শ প্রদান করা যেতে পারে কিন্তু কোনো ব্যাপারে হস্তক্ষেপ বা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়ার মানসিকতা পরিহার করা হবে।
ধারা-৮:
সদস্যপদ বাতিল/অব্যাহতি ও কমিটি বিলুপ্তি: প্রতিটি স্তরের কমিটিই ধারা-৪এর সাথে সঙ্গতি রেখে এবং স্থানীয় বাস্তবতার নিরিখে, যে কোনো ব্যক্তিকে সদস্য পদ প্রদান করতে পারবে এবং wbe„Z Av‡jvi wkLvGi নীতি-আদর্শ রিরোধী কার্যকলাপের জন্য  তাদের সদস্যপদ বাতিল করতে পারবে।
 †mB mv‡_ m`m¨ c` evwZj I ¯’wM‡Zi wKQz wbqgvejxt

·      hw` †Kvb m`m¨ †¯^”Qvq mwVK I Dchy³ KviY `k©v‡bvc~e©K wjwLZ AvKv‡i c`Z¨vM K‡ib|
·      hw` gvbwmK fvimvg¨ nvivb|
·      GKUvbv wZb gv‡mi gvwmK wd cÖ`vb bv K‡ib|
·      hw` msMV‡bi MVbZš¿ I ¯^v‡_©i cwicš’x †Kvb KvR K‡ib ev Zvi ¯^fve AvPvi-AvPiY ms¯’vi cwicš’x nq|
·      hw` `vwqZ¡ I KZ©e¨ h_vixwZ cvjb bv K‡ib ev msMV‡bi Kv‡R wbw¯Œq I AKg©b¨ n‡q c‡ib|

ধারা-৯:
সভা আহ্বান: জাতীয় কমিটির সভা বছরে কমপক্ষে ২ বার অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় কমিটির ১টি সভা বার্ষিক সাধারণ সভা হিসেবে গণ্য হবে, সেখানে সংগঠনের কার্যক্রম মূল্যায়ন ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা প্রণয়নসহ বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব উপস্থাপিতি ও অনুমোদতি হবে।
ধারা-১০:
তহবিল: ‘‘wbe„Z Av‡jvi wkLv’-এর তহবিল AvšÍ KwgwU wd, সদস্য ভর্তি ফি, সদস্য ফি, স্বেচ্ছা অনুদান ও যে কোনো সহযোগী সংস্থা প্রদত্ত অনুদানের মাধ্যমে গঠিত হবে।  
ধারা-১১:
সদস্য চাঁদা/ভর্তি ফি: প্রত্যেক সদস্যকে নির্ধারিত হারে সদস্য ভর্ত্তি ফি সহ বার্ষিক/মাসিক সদস্য ফি প্রদান করতে হবে। সদস্য ভর্ত্তি ফি হবে 100.00 টাকা। কমিটির স্তর ভেদে এবং স্থানীয় প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক/মাসিক সদস্য ফি নির্ধারণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট সকল কমিটিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে এই হার নির্ধারিত হবে।
ধারা-১২:
আর্থিক ব্যবস্থাপনা: তহবিল পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্ট স্তরে GKwU weKvk হিসাব থাকবে। কমিটির সভাপতি, সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের যৌথ নামে ও স্বাক্ষরে GB হিসাব পরিচালিত হবে। বছর শেষে আয়-ব্যয়ের হিসাব কমিটি  সাধারণ সভায় উপস্থাপন করবে।
ধারা-১৩:
নীতিমালা সংশোধন ও ব্যাখ্যা: জাতীয় কমিটিতে আলোচনা ও অনুমোদনের মাধ্যমে এই নীতিমালা সংশোধন করা যেতে পারে। কোনো ধারা বা উপ-ধারা সম্পর্কে ব্যাখ্যার প্রয়োজন হলে, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি তা প্রদান করবে।

No comments:

Post a Comment